1. admin@dailygrambangla.com : admin :
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক- হলেন সোনারগাঁয়ের আবু কাওসার ঢাকা মহানগর দক্ষিণে ছাত্রলীগ উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক- হলেন সোনারগাঁয়ের আবু কাওসার বেড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তিন পদে কে কি মার্কা পেলেন সাঁথিয়ায় গ্রীষ্মকালীন মাচায় তরমুজ চাষ বেড়া পৌরসভার উদ্যোগে বিনামূল্যে পানি বিতরণ উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে নজরুলকে দেখতে চায় বেড়াবাসী বেড়া পৌর ক্রীড়া উন্নয়ন সংস্থার উদ্যােগে ১১টি ক্লাবের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত দয়াল নগর বাহারুন্নেসা পাবলিক লাইব্রেরীরতে বিনামূল্যে চক্ষু অপারেশন ক্যাম্প বেড়ায় ঐতিহাসিক মুজিব নগর দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা আমতলীতে হাওয়া বিবি নাইট শ্যাডো ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

বেড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কে ৫০ শয্যা থেকে ১০০ শয্যায় উন্নীত করার দাবি

  • আপডেট : রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ১১৪ বার পঠিত

হৃদয় হোসাইন:

পাবনা জেলার বেড়া উপজেলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীর ভিড় লেগেই আছে।ফলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিকে ৫০শয্যা থেকে বাড়িয়ে ১০০ শয্যায় উন্নীত করে।আলাদা শিশু ওয়ার্ড করার দাবি রোগী ও সচেতন মহলের।উপজেলার প্রায় তিন লাখ এক হাজার চারশত ছয় জন বাসিন্দা সহ পাশের সাঁথিয়ার করমজা,নাগডেমরা,পৌরসভার ছেঁচানিয়া।সুজানগর উপজেলার আহম্মদপুর,রানীনগর,সাগরকান্দী ইউনিয়ন এবং সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলার বাঘাবাড়ী,রুপবাটি,কৈজুরি,গালা,সেলুন্দা সহ কয়েকটি ইউনিয়ন এর মানুষ চিকিৎসা সেবা নিচ্ছে এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে।বাড়তি কয়েক হাজার মানুষকে সেবা দিতে রীতিমতো হিমসিম খেতে হয় ৫০শয্যার এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কে।৫০শয্যা থেকে বাড়িয়ে ১০০ শয্যা করার দাবি স্থানীয়দের।বেড না পেয়ে আলো বাতাসের ভোগান্তি সাথে নিয়ে ফ্লোরে বেড বানিয়ে চিকিৎসা নিতে হয় রোগীদের।পৌরসভা বাসিন্দা নাঈমুল ইসলাম বলেন,বেড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কিছু কিছু চিকিৎসার মান তুলনায় অনেক টা ভালো বলেই দূর দূরান্ত থেকে রোগীরা ছুটে আসছেন এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।অনেক সময় আমরা বেড়া উপজেলা পৌরসভার বাসিন্দা আমাদের বেড পেতে হিমসিম খেতে হয়।আমি একটা অসুখের জন্য কত নামি-দামি ডাক্তার এর কাছ থেকে প্রায় ২০ হাজার টাকা খরচ করে চিকিৎসা নিয়েছি কাজ হয়নি।একজনের পরামর্শে আমি এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এসে ডাক্তার ফাতেমা তুয জান্নাত এর কাছ থেকে চিকিৎসা নিয়েছি এখন সুস্থ।আমাদের দাবি ওটি,চালু করে ১০০ শয্যায় উন্নীত করার।জরুরী বিভাগে শক্তিশালী জেনারেটরের সহ লোডশেডিং মুক্ত।অতি নিকটে সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থাকতে আমরা কেনো বেসরকারি ক্লিনিক এ গিয়ে মোটা অংকের টাকা দিয়ে নিম্ন মানের চিকিৎসা নিবো কেনো।উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: ফাতেমা তুয জান্নাত বলেন,স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কোনো বেড,কেবিন খালি থাকে না।হাসপাতালটি ১০০ বেডে উন্নীত করা হলে রোগীরা আরো বেশি সেবা পাবে।৫০ শয্যার বরাদ্দ হাজার হাজার মানুষ কে দিতে হয়।শয্যায় উন্নীত করা হলে মানুষ কে আমরা আরো বেশি সেবা দিতে পারবো।এক্স-রে,আলট্রা,ডায়াবেটিস পরিক্ষা চালু করার ফলে রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলছে।আমরা চেষ্টা করছি সল্প সময়ের মধ্যে ওটি চালু করার।শুধু অজ্ঞান করার ডাক্তার না থাকার কারণে ওটি চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।এ বিষয় কতৃপক্ষের নিকট একাধিক বার চিঠি করা হয়েছে।স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতি মাসে প্রায় ৮০থেকে ৯০ টি নরমাল ডেলিভারি হয়।জরুরি ভিত্তিতে ১০০ শয্যায় উন্নীত করা দরকার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২২ © দেশ প্রকাশ ©
Theme Customized By Shakil IT Park