1. admin@dailygrambangla.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৩২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পাবনা জেনারেল হাসপাতালে অভিযান: দালাল চক্রের ০৯ সদস্য আটক,অর্থ ও কারাদণ্ড ভাঙ্গুড়া’য় ভেজাল দুধ উৎপাদনকারী কারখানায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান মাদক ব্যবসায়ীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে আমিনপুর পাবনায় পুলিশ সুপারের জব্দকৃত ইলিশ উপহার পেয়ে খুশি মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা সংস্কার শেষে অতিদ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি- পাবনা’য় রুহুল কবির রিজভী পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে পাবনার বিভিন্ন মাদ্রাসায় জব্দকৃত ইলিশ মাছ বিতরণ পটিয়ায় মানিক চৌধুরী স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত পাবনা’য় র‍্যাবের অভিযানে পর্নগ্রাফি মামলার আসামী গ্রেফতার বেড়ায় মেয়াদ উত্তীর্ণ সার প্যাকেটজাতকরণ: ভ্রাম্যমাণ আদালতে অর্থদন্ড মালিগাছা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের পরিদর্শিকার বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ

নির্মাণের ১৯ বছর পরেও হয়নি সংস্কার, ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়েই পথ চলছে ৫ গ্রামের মানুষ

  • আপডেট : বুধবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৩
  • ১৩৯ বার পঠিত

নাজমুল হাসান-মাদারীপুর প্রতিনিধি:

মাদারীপুরের ডাসার উপজেলায় ২০০৪ সালে নির্মিত হওয়া সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হলেও নেই সংস্কারের কোনো উদ্যোগ।তাই,বাধ্য হয়ে ভাঙা সেতু দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে পথচারীদের। সব সময় ভয়ে থাকতে হয় কখন যেন ঘটে যায় দুর্ঘটনা। পাঁচটি গ্রামের স্কুল কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসীর চলাচলের একমাত্র মাধ্যম এ সেতু।ওই স্থানে নতুন সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

উপজেলার নবগ্রাম ইউনিয়নের উত্তর চলবল গ্রামের তুরন রঞ্জন হাওলাদারের বাড়ির সংলগ্ন নবগ্রাম রামশীল খালের উপর কারিতাস নামে একটি সংস্থা ২০০৪ সালে নির্মিত করেছিল সেতুটি।

জানা যায়, সেতুটির বড় অংশ ভেঙে গিয়ে রডগুলো বের হয়ে আছে।তাও মরিচা পড়ে খয়ে খয়ে পড়ছে। এর ওপর দিয়েই প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী। শুধু ভেঙে যাওয়া অংশই নয় পুরো সেতুটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ। এ সেতু পার হয়েই শিক্ষার্থীদের আশপাশের স্কুল কলেজে যেতে হয়। বেশি বিপাকে পড়তে হয় স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের। ঝুঁকি নিয়ে সেতু পার হয়ে ডাসার উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে হচ্ছে তাদের। হাটবাজারে কৃষিপণ্য আনা-নেওয়া করতে হয় এভাবেই ঝুঁকি নিয়ে। এ অবস্থায় উত্তর চলবল, দক্ষিণ চলবলসহ আশপাশের প্রায় পাঁচটি গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ চরমে।

এলাকাবাসী বলেন, সেতুটি ২০০৪ সালে কারিতাস নামে একটি সংস্থা নির্মাণ করেছিল। এ সেতু দিয়ে পাঁচটি গ্রামের মানুষ চলাফেরা করে। বেশি সমস্যা হয় শিক্ষার্থীদের। সেতুতে উঠলে মনে হয় এই বুঝি ভেঙে পড়লাম। নবগ্রাম ইউনিয়নের উত্তর চলবল ও দক্ষিণ চলবলের মানুষ বেশি ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। যেমন রাস্তাঘাটের সমস্যা তেমনি সেতুর সমস্যা। ভাঙা সেতুর কারণে কোনো যানবাহনও আসছে না এ রাস্তায়। তাই কেউ অসুস্থ হলে কাঁধে করেই নিয়ে চলতে হয় দুই তিন মাইল। আমরা স্থানীয় জনপ্রতিধিদের কাছে বার বার ধরনা দিয়ে কাজ হয়নি।

নবগ্রাম ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান বিভূতি ভূষন বাড়ৈ বলেন, আমি চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় মশিনবাড়ি, তুরান রঞ্জনবাড়ি সংলগ্ন নবগ্রাম রামশীল খালসহ তিনটি সেতু প্রয়োজন জানিয়ে এলজিইডির কর্মকর্তাকে কয়েকবার জানিয়েছি।

বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান দুলাল তালুকদার বলেন, সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ।দ্রুত সেতুটি নির্মাণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে কালকিনি উপজেলা প্রকৌশলী মো. রেজাউল করিমের মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২২ © দেশ প্রকাশ ©
Theme Customized By Shakil IT Park