হৃদয় হোসাইন, পাবনা:
সারা দেশে নীরবে মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়েছে চোখ উঠা বা ভাইরাল কনজাংটিভাইটিস।সাধারণত প্রতি বছর এই সময়টা(জুলাই-আগস্ট) কনজাংটিভাইটিসের প্রকোপ বেশি লক্ষ্য করা যায়।কনজাংটিভাইটিস হলে রোদে বা আলোতেও তাকাতে কষ্ট হয়।চোখ থেকে শ্লেষ্মাজাতীয় পদার্থ নির্গত হতে থাকে ও হলুদ রঙের পুঁজ সৃষ্টি হয়।কালো অথবা রঙ্গিন চশমা পড়া কাউকে দেখলেই আমরা বর্তমানে ধরে নিচ্ছি কনজাংটিভাইটিস এ আক্রান্ত।হে আপনার ধারণা সঠিক আবার ভূল ও হতে পাড়ে কেননা অনেকে আবার শখের বসে কালো চশমা পড়ে থাকে।তবে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এর নাম কনজাংটিভাইটিস।এ রোগের উপসর্গ চোখ লাল হয়ে ফুলে ওঠা।কনজাংটিভাইটিস মারাত্মক কোনও রোগ না হলেও খুবই অস্বস্তিকর।চোখ উঠা বা ভাইরাল কনজাংটিভাইটিস হলে করণীয়।আক্রান্ত ব্যক্তি সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।চোখ লাল হয়ে গেলে জনসমাগম এড়িয়ে চলুন।চোখে হাত লাগাবেন না।চোখে পানি দিবেন না।উজ্জ্বল আলো কিংবা সূর্যালোকে কালো চশমা কিংবা সানগ্লাস ব্যবহার করুন।চোখের পাতা ফুলে গেলে শুকনো গরম সেঁক দিতে পারেন।ব্যবহার্য জিনিসপত্র যেমন কাপড়চোপড়, গ্লাস, প্লেট, গরম পানি দিয়ে ধৌত করুন এবং আলাদা রাখুন।কোনো অবস্থাতেই ফার্মেসী বা ঔষধের দোকান থেকে নিজে নিজে ঔষধ কিনে ব্যবহার শুরু করবেন না।চোখ অত্যন্ত সংবেদনশীল অঙ্গ। নিজে নিজে ডাক্তারির ফলে চোখের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।সাধারণত জটিল কোনো উপসর্গ না থাকলে ৭-১০দিনের মধ্যেই এটি সেরে যায়।চোখ থেকে অনবরত পানি ঝরতে থাকলে।কেতুরের জন্য চোখ খুলতে অসুবিধা হলে।চোখে পুর্বের চাইতে ঝাপসা দেখলে,চোখে ব্যথা শুরু হলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : সোনারগাঁও শপিং কমপ্লেক্স ৪র্থ তলা, মোগরাপাড়া চৌরাস্তা, সোনারগাঁ, নারায়ণগঞ্জ।
প্রকাশক
ও সম্পাদক: মোঃ ইমরান হোসেন
মোবাইল
: 01822219555
মেইল
: emranhossain9555gmail.com
বার্তা
সম্পাদক : মোঃ পারভেজ হোসেন
মোবাইল
: 01826178999
মেইল : parvezoks@gmail.com
Copyright © 2025 দেশ প্রকাশ. All rights reserved.