1. admin@dailygrambangla.com : admin :
বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ০২:১৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সোনারগাঁয়ে জাল নামজারি ও খাজনায় দলিল নিবন্ধনের অভিযোগ বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানকে বিতর্কিত করতে কুচক্রী মহলের ষড়যন্ত্র! জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে রেজাউল করিমের নেতৃত্বে র‍্যালি সোনারগাঁয়ে স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন উদ্বোধন আড়াইহাজারে ১৫শ অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে তিতাস কর্তৃপক্ষ সোনারগাঁয়ে রাতের আধারে স্কুলের মালপত্র বিক্রির অভিযোগ, শিক্ষকসহ দুজন এলাকাবাসী হাতে আটক সোনারগাঁয়ে বিএনপির দু’পক্ষের সংঘর্ষ ৪ বসত ঘরে অগ্নিসংযোগ, বিএনপির দুই নেতা গ্রেপ্তার সোনারগাঁয়ে শিশুদের চিত্রাঙ্কান প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত জাতি সংকটে পড়লেই জনগণের ঐক্যই মুক্তির পথ দেখায়–আজারুল ইসলাম মান্নান সোনারগাঁয়ে অবৈধ গ্যাস ব্যবহাররে দায়ে ৩টি চুনা কারখানা গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে

কুষ্টিয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ৪

  • আপডেট : সোমবার, ২ মে, ২০২২
  • ১৮২ বার পঠিত

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়া সদর উপজেলার ঝাউদিয়া ইউনিয়নের আস্থানগর গ্রামে আধিপত্য বিস্তরকে কেন্দ্র করে সামাজিক দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একই গ্রুপের চারজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ৮ জনের অবস্থা আশংকাজনক। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মুস্তাফিজুর রহমান রতন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন-আস্থানগর গ্রামের মৃত হাসেম আলীর ছেলে কাশেম (৫০), দাউদ মন্ডলের ছেলে লাল্টু মন্ডল(৩০), আবুল মালিথার ছেলে রহিম মালিথা(৫০) ও আফজাল মন্ডলের ছেলে মতিয়ার(৪০)। সোমবার বিকাল ৫টার দিকে ঝাউদিয়া ইউনিয়নের আস্থানগর গ্রামে আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি কেরামত উল্লাহ ও আওয়ামীলীগ সমর্থিত সাবেক মেম্বার ফজলু গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানার ঝাউদিয়া ইউনিয়নের আস্থানগর এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে কেরামত ও ফজলু মন্ডল গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। তারই ধারাবাহিকতায় সোমবার বিকেলে কেরামত ও ফজলু মন্ডল গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে ফজলু মন্ডলের সমর্থক লাল্টু, মতিয়ার ও কাশেমসহ মোট চারজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন কয়েকজন। নিহতদের মরদেহ কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে রাখা হয়েছে।
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অসম আখতারুজ্জামান মাসুম বলেন, ঝাউদিয়া এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে বিরাজমান সামাজিক দ্বন্দ্ব ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষেও ঘটনা ঘটেছে। দলীয় সংঘর্ষ নয় বলে তিনি দাবি করেন।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মুস্তাফিজুর রহমান রতন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে কেরামত ও ফজলু গ্রুপের মধ্যে কোন্দল চলে আসছিল। তারই ধারাবাহিকতায় বিকেলের দিকে সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অনেকে। তিনি আরও বলেন, এলাকায় পুলিশের অভিযান চলছে। সংঘর্ষ এড়াতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২২ © দেশ প্রকাশ ©
Theme Customized By Shakil IT Park