নিজস্ব প্রতিবেদক:
মিল থেকে ইচ্ছাকৃতভাবে বাজারে সয়াবিন তেলের সরবরাহ কমিয়ে দেয় মেঘনা গ্রুপের ফ্রেশ ব্র্যান্ড। তিন মাসের বিক্রয়াদেশও নিষ্পত্তি করেনি প্রতিষ্ঠানটি। বুধবার প্রতিষ্ঠানের কারখানায় পরিদর্শনে এমন প্রমাণ পেয়েছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করছেন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
সয়াবিন তেলের মিল পর্যায়ের তদারকির অংশ হিসেবে নারায়ণগঞ্জে সোনারগাঁয়ে মেঘনা গ্রুপে যায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। মিলে উৎপাদন আগের মত থাকলেও, পণ্য সরবরাহে গাফিলতি পায় সংস্থাটি।
জানুয়ারিতে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে এই মিল থেকে সয়াবিন তেলের সরবরাহ ৩৬ হাজার টন হলেও, ফেব্রুয়ারিতে তা কমে হয় ২০ হাজার টন। মার্চে এখন পযন্ত আড়াই হাজার টন সয়াবিন তেল সরবরাহ করেছে মিলটি। অর্থাৎ দাম বাড়ার আগে থেকেই সরবরাহ কমিয়ে দেয়া হয়।
ডিসেম্বরে বিক্রয়াদেশ থাকলেও, সরবরাহ করা হয় আজ। ভোক্তা অধিদপ্তর বলছে, উৎপাদন থাকলেও, পণ্য সরবরাহে কয়েক মাসের ইচ্ছাকৃত দেরি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এতে সরবরাহ ঘাটতি দেখা দেয় বাজারে।
তবে ভোক্তা অধিকারের এ অভিযোগকে অস্বীকার করে মেঘনা গ্রুপ। তাদের দাবি, কারসাজির সাথে মিল কর্তৃপক্ষ জড়িত নয়।
এখন থেকে এসও অর্ডার বা বিক্রয়াদেশ পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যেই পণ্য ডেলিভারি দিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দেয় ভোক্তা অধিদপ্তর।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : সোনারগাঁও শপিং কমপ্লেক্স ৪র্থ তলা, মোগরাপাড়া চৌরাস্তা, সোনারগাঁ, নারায়ণগঞ্জ।
প্রকাশক
ও সম্পাদক: মোঃ ইমরান হোসেন
মোবাইল
: 01822219555
মেইল
: emranhossain9555gmail.com
বার্তা
সম্পাদক : মোঃ পারভেজ হোসেন
মোবাইল
: 01826178999
মেইল : parvezoks@gmail.com
Copyright © 2025 দেশ প্রকাশ. All rights reserved.